Blogroll

Friday, April 12, 2013

Jahangirnagar University


জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়


প্রতিষ্ঠা:         ১৯৭০
ধরন:            পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
আচার্য:          রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান
উপাচার্য:        ড. শরীফ এনামুল কবীর
অনুষদ:         ১৩
অবস্থান:        ঢাকা, বাংলাদেশ
ঠিকানা:         সাভার, ঢাকা
প্রাঙ্গণ:          ৬৯৭,৫৬ একর
ডাকনাম:       জাবি (JU)
সংযুক্তি:        বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন
ওয়েবসাইট:   http://www.juniv.edu/    
                                                                                        ভর্তি সংক্রান্ত তথ্যাবলী.........

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের একটি অন্যতম আবাসিক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। ঢাকার অদূরে সাভার এলাকায় প্রায় ৬৯৭.৫৬ একর এলাকা নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি অবস্থিত। ১৯৭০ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হলেও সম্পূর্ণরূপে এর কার্যক্রম শুরু হয় ১৯৭২ সালে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কলা ও মানবিক, গাণিতিক ও পদার্থবিজ্ঞান, সমাজ বিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞান অনুষদ রয়েছে। সম্প্রতি বাণিজ্য অনুষদ খোলার ব্য্যপারে চিন্তাভাবনা চলছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্যের নাম ড. শরীফ এনামুল কবীর। এছাড়াও রয়েছেন দুজন প্রো-উপাচার্য।
প্রতিষ্ঠার কথা
১৯৭০ সালে জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৭৩ সালে এটির নামকরণ করা হয় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। ঢাকা শহরের মুঘল আমলের নাম "জাহাঙ্গীরনগর" থেকে এই নামকরন করা হয় । প্রথম ব্যাচে ১৫০ জন ছাত্র নিয়ে ৪ টি বিভাগ চালু হয়। বিভাগগুলো হচ্ছে অর্থনীতি, ভূগোল, গণিত এবং পরিসংখ্যান। ১৯৭১ সালের ১২ জানুয়ারি তত্‍কালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় উদ্বোধন করেন । তার আগে ১৯৭০ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর মাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য নিযুক্ত হন অধ্যাপক মফিজ উদ্দিন।
পরবর্তীতে বিভিন্ন সময় এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন প্রখ্যাত কবি সৈয়দ আলী আহসান, লোকসাহিত্যবিদ মজহারুল ইসলাম, লেখক জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী, আ ফ ম কামালউদ্দিন, আমিরুল ইসলাম চৌধুরী, অর্থনীতিবিদ আব্দুল বায়েস, আলাউদ্দিন আহমেদ, খন্দকার মুস্তাহিদুর রহমান প্রমুখ । এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আরো শিক্ষকতা করেছেন অধ্যাপক সুনীল কুমার মুখোপাধ্যায়, লেখক হায়াত্‍ মামুদ, লেখক হুমায়ুন আজাদ, নাট্যকার সেলিম আল দীন, কবি মোহাম্মদ রফিক (সদ্য অবসরপ্রাপ্ত), অধ্যাপক মুস্তাফা নূরুল ইসলাম, নৃবিজ্ঞানী রেহনুমা আহমেদ, আবু রুশদ মতিনউদ্দিন, খালিকুজ্জামান ইলিয়াস, ইতিহাসবিদ বজলুর রহমান খান প্রমুখ । অর্থনীতিবিদ ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব আনু মুহাম্মদ, ভাষাবিদ মহম্মদ দানিউল হক, কম্পিউটার বিজ্ঞানী মোহাম্মদ শরীফউদ্দিন, প্রত্নতত্ত্ববিদ সুফী মোস্তাফিজুর রহমান, রসায়নবিদ রবিউল ইসলাম, ইতিহাসবিদ এ কে এম শাহনাওয়াজ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী দিলারা চৌধুরী, গল্পকার মানস চৌধুরী, কবি ও গল্পকার রায়হান রাইন, কবি হিমেল বরকত, ছড়াকার খালেদ হোসাইন, লেখক আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী প্রমুখ বর্তমানে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক । এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করেন । মুক্তিযুদ্ধের পরে পুরোদমে একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয় । ক্রমে বিভাগের সংখ্যা বাড়তে থাকে ।
বাংলাদেশের প্রথম নৃবিজ্ঞান ও ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয় এই বিশ্ববিদ্যালয়ে। বাংলাদেশের একমাত্র প্রত্নতত্ত্ব বিভাগও এই বিশ্ববিদ্যালয়ে । শুরুতে দুইটি অনুষদ নিয়ে যাত্রা করলেও পরের বছর কলা ও মানবিকী অনুষদ খোলা হয় । বর্তমানে অনুষদ ৫ টি । বাংলাদেশের স্বায়ত্বশাসিত প্রধান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ছাত্রসংখ্যায় এটি ক্ষুদ্রতম । কিন্তু বিভিন্ন জাতীয় ও অভ্যন্তরীন আন্দোলনে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে । এরশাদ সরকারের আমলে শিক্ষা আন্দোলন ও ১৯৯০ সালের স্বৈরাচার বিরোধী গণআন্দোলনে ছাত্ররা অংশগ্রহন করে । ১৯৮৯ থেকে বিভিন্ন সময় ছাত্ররা ছাত্রশিবিরকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে প্রতিহত করে । ১৯৯৮ সালে ধর্ষণের দায়ে অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতা মানিক ও তার সঙ্গীরা শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে বিতাড়িত হয় । পূণরায় প্রত্যাবর্তন করলে ১৯৯৯ সালের ২রা আগস্ট তারিখে শিক্ষার্থীদের এক অভ্যুত্থানে ওই অভিযুক্তরা পূণরায় বিতাড়িত হয় [১]। এই আন্দোলন দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম যৌন নিপীড়ন বিরোধী আন্দোলন বলে পরিচিত ।
পরে ২০০৫, ২০০৬ ও ২০০৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন নীপিড়ন বিরোধী আন্দোলন হয় । এছাড়া বিভিন্ন সময় বেতন ও ডাইনিং চার্জ বৃদ্ধি বন্ধ, গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা, পানি সরবরাহ, আর্থিক স্বচ্ছতা সহ বিভিন্ন দাবিতে ছাত্র সংগঠনগুলো আন্দোলন করে । বিদ্যায়তনিক পরিসরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের কর্মকান্ড উল্লেখযোগ্য । মৌলিক বিজ্ঞানের বিষয়গুলোতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় অত্যন্ত সমৃদ্ধ । এছাড়া উয়ারী ও বটেশ্বরে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের খননকার্য, দেশীয় নাট্যচর্চায় নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের অবদান, বিদ্যায়তনিক নৃবিজ্ঞান চর্চায় নৃবিজ্ঞান বিভাগের পথপ্রদর্শন সুবিদিত । ইতিহাস বিভাগের "ক্লিও", নৃবিজ্ঞান বিভাগের "নৃবিজ্ঞান পত্রিকা", বাংলা বিভাগের "ভাষা ও সাহিত্য পত্র", ইংরেজী বিভাগের "হারভেস্ট", দর্শন বিভাগের "কপুলা"সহ ২৬ টি বিভাগের ভিন্ন ভিন্ন প্রকাশনা গবেষণায় উল্লেখযোগ্য স্বাক্ষর রেখেছে ।


অনুষদসমূহ
বর্তমানে ৫ টি অনুষদের অধীনে ২৭ টি বিভাগ এবং ৪ টি ইনস্টিটিউট রয়েছে। এগুলো হল -
১.কলা ও মানবিকী অনুষদ
( আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ * ইংরেজি বিভাগ * ইতিহাস বিভাগ * দর্শন বিভাগ * নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগ * প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ * বাংলা বিভাগ )
২.গাণিতিক ও পদার্থ বিষয়ক অনুষদ
( কম্পিউটার বিজ্ঞান ও কৌশল বিভাগ * গণিত বিভাগ * পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ * পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ * পরিসংখ্যান বিভাগ * ভূতাত্বিক বিজ্ঞান বিভাগ * রসায়ন বিভাগ )
৩.সমাজবিজ্ঞান বিষয়ক অনুষদ
( অর্থনীতি বিভাগ * নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ * নৃবিজ্ঞান বিভাগ * লোকপ্রশাসন বিভাগ * সরকার ও রাজনীতি বিভাগ * ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ )
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা কালীন বিভাগ। এই বিভাগ ভুগোল নামে চালু হলেও ১৯৯৮ সনে অর্থাৎ ২১ তম ব্যাচের মাস্টার্স পর্ব থেকে এটি পরিবেশ বিজ্ঞান যোগে ভুগোল ও পরিবেশ বিভাগ নামে চলছে। এটি সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের একটি বিভাগ হলেও এর সার্টিফিকেট দেয়া হয় এম. এস.সি.।
৪.জীববিজ্ঞান বিষয়ক অনুষদ
( উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ * জীববিজ্ঞান বিভাগ * ফার্মেসি বিভাগ * প্রাণরসায়্ণ ও আণবিক জীববিজ্ঞান বিভাগ * অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগ )
৫.ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ
( ফিনান্স ও ব্যাংকিং বিভাগ * মার্কেটিং বিভাগ )
ইন্সটিটিউট ও কেন্দ্র
* ব্যাবসায় প্রশাসন ইন্সটিটিউট (আইবিএ-জেইউ), সাবেক ব্যাবসায় প্রশাসন বিভাগ
* ইনফরমেশন টেকনোলজি ইনস্টিটিউট
* ভাষা শিক্ষা কেন্দ্র
* ইনস্টিটিউট অব রিমোট সেনসিং

স্মৃতিস্তম্ভ ও ভাস্কর্য—জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেধের একটি স্বনামধন্য বিশবিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি ১৯৭০ সালে ঢাকার অদূরে সাভারে দেশের একমাত্র আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়রূপে প্রতিষ্ঠিত হয়। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন কলা ভবনের সম্মুখে ১৯৫২সালের ভাষা-আন্দোলনের ও ১৯৭১সালের মুক্তিযুদ্ধের প্রতীক হিসাবে ৫২ ফুট ব্যাস ও ৭১ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনারটি অবস্থিত। ৮টি সিঁড়ি ও ৩টি স্তম্ভ বিশিষ্ট; দৃঢ়তার প্রতীক ত্রিভুজ আকৃতির ঋজু কাঠামটিতে বাংলাদেশ ও দেশের মানুষের জন্য মহান বীর শহীদ-গণের আত্মত্যাগের মহিমা বিধৃত হয়েছে। ৮টি সিঁড়ি বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ৮টি তাৎপর্যপূর্ণ বছর ১৯৪৭, ১৯৫২, ১৯৫৪, ১৯৬২, ১৯৬৬, ১৯৬৯, ১৯৭০ ও ১৯৭১ সাল-গুলোর এবং তিনটি স্তম্ভের একটি বাংলাভাষা-সাহিত্য-সংস্কৃতি ও অপর দুইটি মাটি ও মানুষ এবং স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব-অর্থনৈতিক মুক্তি ও গণতান্ত্রিক চেতনার প্রতিনিধিত্ব করে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ-শ্যামল প্রাঙ্গনে রক্তাভ এই শহীদ মিনারটি যেন শতত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের লাল-সবুজ জাতীয় পতাকা হিসেবেই প্রতীয়মান। স্থপতি - স্থপতি রবিউল হুসাইন ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন - প্রফেসর খন্দকার মুস্তাহিদুর রহমান (২২ কার্তিক ১৪১১ ~ ৬ নভেম্বর ২০০৪), উদ্বোধন - প্রফেসর খন্দকার মুস্তাহিদুর রহমান (১ ফাল্গুন ১৪১৪ ~ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৮) বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগারের সামনে রয়েছে মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য "সংশপ্তক" । এই ভাস্কর্যে এক পা ও এক হাত হারিয়েও এক সংশপ্তক মুক্তিযোদ্ধা বিজয়ের হাতিয়ার উর্ধে তুলে ধরেছেন । এর স্থপতি হচ্ছেন একুশে পদক প্রাপ্ত হামিদুজ্জামান খান ।
সমাজবিজ্ঞান ভবনের সামনে রয়েছে ভাষা আন্দোলনের স্বরণে ভাস্কর্য "অমর একুশ" । এর স্থপতি হামিদুর রহমান । এছাড়া কবির স্মরণী নামের রাস্তার শুরুতে সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী আন্দোলনে শহীদ ছাত্রদল নেতা হাবিবুর রহমান কবীরের স্মরণে এবং আল বিরুনী হলের সামনে সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত শিক্ষার্থী মুন্নির স্মরণে দুটি স্মারক আছে ।
আবাসিক হলসমূহ
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্য্যালয় বাংলাদেশের অন্যতম আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়। অর্থাৎ, প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীর জন্য এখানে হলে একটি করে আসন নির্দিষ্ট থাকার কথা। তবে সম্মান শ্রেণীর সময়সীমা বৃদ্ধি ও দেরীতে পরীক্ষার কারণে বর্তমানে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীরা বেশ দেরীতে আসন পায় । বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট হল সংখ্যা ১১ টি, এর মধ্যে ছাত্রদের জন্য ৬টি এবং ছাত্রীদের জন্য ৫টি হল রয়েছে। হলের নাম:
১। আল বিরুনী (আসন ৫০০+, স্থাপিত ১৯৭০)
২। মীর মোশাররফ হোসেন (আসন ৭০০+, স্থাপিত ১৯৭৩)
৩। শহীদ সালাম বরকত হল
৪। আ. ফ. ম. কামাল উদ্দিন হল
৫। মওলানা ভাসানী হল
৬। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান হল
ছাত্রী হল:
১.ফজিলাতুন নেসা হল
২. নওয়াব ফয়জুন নেসা হল
৩. প্রীতিলতা
৪. জাহানারা ইমাম
৫. বেগম খালেদা জিয়া
এছাড়া বর্তমানে শহীদ রফিক-জব্বার হল নামে ছাত্রদের জন্য একটি নতুন হলের নির্মান কাজ চলছে ।

বিবিধ
ভ্রমনপ্রেমীদের সংগঠন জাহাঙ্গীরনগর এডভেঞ্চার ক্লাব ও এক্সপ্লোরার্স, দাতব্য সংস্থা রোট্যারাক্ট ও লিও ক্লাব, এনজিওধর্মী সংগঠন পিডিএফ ও কাশফুল, পত্রিকার পাঠকদের সংগঠন বন্ধুসভা, স্বজন সমাবেশ ও যাযাদি ফ্রেন্ডস ফোরাম এবং একটি সায়েন্স ক্লাবসহ অসংখ্য সংগঠন বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করে । এছাড়া রয়েছে বিভিন্ন জেলার ছাত্র কল্যাণ সমিতি ।

No comments:

Post a Comment